ফেসবুক স্ক্রোল করতে করতে অথবা রাস্তায় চলতে ফিরতে প্রায়শই হয়তো “আউটসোর্সিং করুন, স্বাবলম্বী হোন” অথবা “ফ্রিল্যান্সিং করে জীবন বদলে ফেলুন” এমন লেখা চোখে পরে। কিন্তু দুঃখের বিষয় বেশির ভাগ মানুষই ফ্রিল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং কি? এই সম্পর্কে ধারনা শূন্যের কোটায়, কেউ কেউ ভাসা-ভাসা জানে আর খুব কম সংখ্যক ই সম্পূর্ণ ধারণা রাখে এ ব্যাপারে।
আউটসোর্সিং সম্পর্কে জানতে হলে প্রথমেই যে প্রশ্ন আপনার মাথায় আসবে তা হলো, আউটসোর্সিং কি? এবং খুব সহজে কিভাবে আয় করতে পারবেন? অথবা কাজ গুলোই বা কি? এবং শুধু মাত্র কি বা কিভাবে প্রশ্নের উত্তর জানাই কিন্তু যথেষ্ট না ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করার জন্য।
যে কোনো কাজে নামার আগে সবচেয়ে জরুরি সে বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করা, নিজের স্কিলটা কে আরো একটু ধারালো করে নেওয়া। এতে করে আপনার হতাশ হওয়ার পার্সেন্টেজ যেমন প্রায় শূন্যতে নেমে যাবে তেমন ভাবে কনফিডেন্স ও বুস্ট করবে হাজার গুণ।
তাই আউটসোর্সিং কি / কেনো বা কিভাবে এর প্রশ্নের উত্তর তো থাকছেই সাথে খুব সহজেই ঠিক কোন কোর্সটি আপনার টাকা আয় এর পথ আরো মসৃণ করতে সাহায্য করবে সেই তথ্য গুলো ও পাবেন এই আর্টিকেল এ!
আউটসোর্সিং বলতে কি বুঝায়?
মূলত আউটসোর্সিং বলতে এমন এক ধরনের কাজ আদায়ের প্রক্রিয়া বোঝায় যেখানে কোনো প্রতিষ্ঠান বা সংগঠন বা কোনো ব্যক্তি নিজের প্রতিষ্ঠানের কাউকে দিয়ে নয় বরং বাইরের কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠানকে দিয়ে কাজটি করিয়ে নেয়, অর্থের বিনিময়ে। এমনকি শুধু মাত্র অন্য ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ই নয় বরং নিজ দেশের গন্ডি পেরিয়ে অন্য দেশের কেউ অর্থের বিনিময়ে কাজ করে বা করিয়ে নিতে পারে।
আউটসোর্সিং এর মজা বা সুবিধাটা-ই এখানে, আপনি ঘরে বসে যেকোনো সময় যে কোনো পরিমানের কাজ নিতে এবং টাকা আয় করতে পারবেন আবার চাইলে অন্য যে কোনো কাউকে দিয়ে নিজে কাজ করিয়েও নিতে পারবেন।
এতে করে যেমন সময়টাকে নিজের মতন ব্যবহার করতে পারবেন তেমন ভাবে কোনো বসের আন্ডারেও কাজের প্রেশার এ ও পরতে হবে না। স্বাধীনভাবে আউটসোর্সিং করে টাকা আয় করা যায় বলেই দিন দিন এর চাহিদা ও বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং কি?
ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং শব্দ দুটির অর্থ এক ই রকম শোনালেও এর মধ্যে যেমন মিল আছে তেমননি অমিল ও আছে।
ফ্রিল্যান্সিং বলতে কোনো বাধ্যবাধকতা ছাড়া নিজের স্বাধীন মতন, নিজের ক্যাপাসিটি আর প্রয়োজন বুঝে টাকা আয় করাকে বোঝায়। এখানে আপনার রাজ্যের রাজা আপনি ই। পছন্দমতন রেট নির্ধারণ করে কাজ করবেন এবং কাজ শেষে টাকা পাবেন, কাজ না করলে টাকা পাবেন না।
অন্যদিকে কোনো ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান ফ্রিল্যান্সার দ্বারা নিজেদের কাজ টি টাকার বিনিময়ে করে নেওয়ার ব্যাপারটাকেই আউটসোর্সিং বলে। এখানে উল্লেখ যে, ফ্রিল্যান্সারদের নিয়োগ দেওয়ার ক্ষেত্রে এখানে গড়পড়তা কোনো ইন্টারভিউ নিয়ে নিয়োগ দেওয়া হয় না।
সাধারণত, ফ্রিল্যান্সাররা মান্থলি নির্দিষ্ট পরিমানের কোনো বেতন ফিক্সড করে দেওয়া হয় না। বরং কাজ অনুযায়ী পারিশ্রমিক বা টাকা পান। আর আউটসোর্স এজেন্সি ও তেমনিভাবে কাজের বিনিময়ে তাদের ফ্রিল্যান্সারদের পারিশ্রমিক দিয়ে থাকে।
আউটসোর্সিং এর কাজ গুলো কি কি?
আউটসোর্সিং এর কাজ গুলোর ভেতর ভিন্নতা আছে, ফলে ব্যক্তি বিশেষত যার যেমন ইচ্ছা, দক্ষতা বা ভালো লাগার উপর নির্ভর করে কাজ গুলো বেছে নিতে পারে। মার্কেট প্লেস বা সাইট গুলোতে মূলত কাজগুলো করতে হয়। যেমন:
- ওয়েব ডেভেলপমেন্ট
- সফটওয়্যার ডেভেলপমেন্ট
- এসইও (সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন)
- ইনফরমেশন সিস্টেম
- অটোক্যাড
- কন্টেন্ট লেখা ও অনুবাদ
- গ্রাফিক্স ডিজাইন
- প্রশাসনিক সহায়তা,
- গ্রাহকসেবা (Customer Service),
- ডিজিটাল মার্কেটিং
- এনিমেশন ডিজাইন
- ডাটা টাইপিং ইত্যাদি।
যে কোনো একটি বিষয়ে দক্ষতা ই আপনাকে আউটসোর্সিং করে আয় করতে যথেষ্ট সাহায্য করবে।
খুব সহজেই একটি কোর্সের মাধ্যমে ফটোশপে স্কিলড হতে এই Adobe Photoshop CC Masterclass Basics To Advanced কোর্স টি করতে পারেন
আউটসোর্সিং কি?
আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং হলো সহজ কথায় মুক্ত পেশা। এখানে নিজের ইচ্ছা, মর্জি, চাহিদা মতন কাজ করাকে বোঝায়, এমনি আপনার কাজের রেট ও আপনার দক্ষতা আর অভিজ্ঞতা অনুযায়ী বাড়াতে পারবেন।
প্রকৃতিগত ভাবে মানুষের ভেতর স্বাধীন সত্ত্বা থাকার কারনেই মূলত দিন দিন এই ফিল্ডে আগ্রহীদের সংখ্যা বাড়ছে। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে বর্তমানে এই আউটসোর্সিং এর সাথে তাই যুক্ত হয়ে পরছে বিশাল এক জনগোষ্ঠী যারা কিনা ঘরে বসেই টাকা ইনকাম করে ক্যারিয়ার গড়ছে।
Fiverr কি?
আউটসোর্সিং বা ফ্রিল্যান্সিং সম্পর্কে তো জানলেন, উপরের লিংক থেকে কোর্স ও করে নিলেন কিন্তু এখন আউটসোর্সিং করে টাকা আয় করবেন কিভাবে এটাই তো প্রশ্ন? ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত অনলাইন মার্কেট প্লেস থেকে তাদের পছন্দমতন কাজ গুলো বাছাই করে নেয়। ‘ফাইবার’ / fiverr হলো তেমন ই একটি মার্কেট প্লেস।
এখানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তি ফ্রিল্যান্সার দের মাধ্যমে অর্থ দিয়ে কাজ করিয়ে নেয়। অর্থাৎ আপনার যদি দক্ষতা থাকে তাহলে আপনিও খুব সহজেই চেষ্টার মাধ্যমে কোনো বায়ার এর সাথে চুক্তি করে কাজ করে টাকা আয় করতে পারবেন।
Fiverr এ কি কি কাজ পাওয়া যায়?
ফাইবারে নানা ধরনের কাজ পাওয়া যায় এবং নিচের যে কোনো বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করলেই আপনি ফাইবারে আপনার পছন্দ অনুযায়ী কাজটি পেয়ে যাবেনঃ
✅ Programming/ প্রোগ্রামিংঃ
প্রোগ্রামিং এর কাজ টা যেমন একটু কঠিন তেমনিভাবে এর চাহিদাও ব্যাপক। শুধু চাহিদা ই না, প্রোগ্রামার’ রা পারিশ্রমিক ও পান তুলনামূলক ভাবে বেশি। সাধারণত কোনো একটি ওয়েবসাইট বানানো বা মোবাইলে এপস বানানো অথবা যে কোনো সফটওয়্যার বানানোকেই প্রোগ্রামিং করা বোঝায়।
যেহেতু প্রোগ্রামিং করা কঠিন তাই এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই ধৈর্য্য ধরে সময় নিয়ে শিখতে হবে।
✅ SEO Optimization:
এসইও বলতে বোঝায় সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন, সহজ ভাষায় গুগুলে কোনো ওয়েবসাইট র্যাংক করা বা প্রথম সারি তে নিয়ে আসার জন্য উপযুক্ত ক্রাইটেরিয়া যুক্ত কনটেন্ট তৈরি করা কে বোঝায়। দিন দিন এর চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে সুতরাং এ বিষয়ে দক্ষতা ও আপনাকে আউটসোর্সিং করে আয় করতে সাহায্য করবে।
✅ Digital Marketing:
মার্কেটিং এমন একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় যে কোনো পণ্য বিক্রয় এমনি সেবা বিক্রয়ের ক্ষেত্রেও। কারণ এটা অসম্ভব যে মার্কেটিং ছাড়া ই আপনি আপনার পণ্যের প্রচার, প্রসার বা বিক্রয় করবেন। ডিজিটালাইজেশন এর যুগে মার্কেটিং এর বিষয় টাও এখন শুধু কাগজ অথবা টিভি বিজ্ঞাপন এ সীমাবদ্ধ নেই।
বরং মার্কেটিং করে নিজ পণ্য ক্রেতার দ্বারে দ্বারে পৌছে দেওয়ার জন্য ও উদ্ভাবিত হয়েছে ভিন্ন ভিন্ন কৌশল। যেমন: Social Media Marketing, Content Writing, E-Mail Marketing, Podcast Marketing, SEO ইত্যাদি।
তাই মার্কেটিং এর ক্ষেত্রে যে কোনো বিষয়ে দক্ষতা থাকলেই কিন্তু ফাইবারের মাধ্যমে বিভিন্ন কোম্পানির সাথে তাদের পণ্য মার্কেটিং করে আয় করতে পারবেন। এমনি কি অভিজ্ঞতা আর দক্ষতা বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনার আয়ের পরিমান ও কিন্থ বাড়বে।
✅ Graphics Designing:
আপনি যদি কিছুটা শিল্পমনা বা ক্রিয়েটিভ হন তাহলে এই সেক্টর টি আপনার জন্য একদম পার্ফেক্ট। কারন গ্রাফিক্স ডিজাইনার দের জন্যেও ফাইবার মার্কেট প্লেসে রয়েছে বিভিন্নভাবে আয় করার মাধ্যম।
Logo Designing, Businesses Card Designing, Post Card Design, Fluers Design, Banner Design ইত্যাদি বিভিন্ন রকমের কাজ। যেকোনো সুন্দর, ক্রিয়েটিভ ডিজাইন যথেষ্ট ক্রেতাদের আকৃষ্ট করার জন্য।
✅ Content Writing:
আপনি যদি ইংরেজিতে খুব দক্ষ হন তাহলে কন্টেন্ট রাইটিং এর মাধ্যমে অনলাইন মার্কেট প্লেস গুলোতে খুব সহজেই বায়ার পেয়ে যাবেন যারা কিনা যথেষ্ট ভালো মানে পারিশ্রমিক দিয়ে আপনাকে হায়ার করে নিবে।
কন্টেন্ট রাইটারদের চাহিদা দিন কে দিন বৃদ্ধিই পাচ্ছে। সাধারণত শব্দ কাউন্ট করে এর পারিশ্রমিক দেওয়া হয়ে থাকে। ইউনিক আর ক্রিয়েটিভ কন্টেন্ট রাইটারদের আউটসোর্সিং করে আয় করার পথে তেমন একটা বাধা থাকে না। তাই এ বিষয়ে দক্ষতা ও কিন্তু আপনাকে তৈরি করতে পারে একজন সফল ফ্রিল্যান্সার হিসেবে।
✅ Translating:
যে কোনো লেখা বা কন্টেন্ট কে এক ভাষা থেকে অন্য ভাষায় রুপান্তর করা কে অনুবাদ করা বা ট্রান্সলেশন করা বুঝায়। যেমন ধরুন বাংলা থেকে ইংরেজি বা ইংরেজি থেকে হিন্দি অথবা ইংরেজি থেকে বাংলা ইত্যাদি।
✅ Video Editing:
ভিডিও ও করলেন এবার ভিডিওকে আরো সুন্দর, আকর্ষণীয় করে তুলতে শিল্পির তুলির আঁচড়ের মতন ই দরকার দক্ষ এডিটর এর এডিট। ফাইবারে এমন অনেক ক্লায়েন্ট পাবেন যারা তাদের ভিডিওটি এডিট করে নেওয়ার জন্য আপনার মতন ই কাউকে খুজছে। ভিডিও এডিটিং এর ভেতর Short Video Ads, Visula Effect, Voice Effect এ কাজ গুলো অন্যতম।
Adobe Premiere Pro বা Filmora দিয়ে ভিডিও এডিট করতে পারা যাথেষ্ট শুধু ফাইবারে না যে কোনো মার্কেট প্লেসে কাজ করার জন্য।
এক্ষেত্রে আপনি এই Adobe Photoshop CC Masterclass Basics To Advanced কোর্স টি করে ফেলতে পারেন খুব সহজেই।
ভিডিও এডিটিং এর চাহিদা আজ সারা বিশ্বে রয়েছে তাই দেরি না করে অন্তত শুধুমাত্র একটি দক্ষতা অর্জন করে ক্যারিয়ার কে সামনে নিয়ে যেতে পারবেন আরো মসৃণ ভাবে।
✅ Transcription:
ডিজিটাল মার্কেটিং এর প্রয়োজনে শুধু ফাইবার না যে কোনো অনলাইম মার্কেট প্লেসে ট্রান্সক্রিপশনের কাজের চাহিদা বেশ লক্ষনীয়ভাবে চোখে পড়ে। মূলত আপনাকে একটি ভিডিও দেওয়া হবে আর সেটা থেকে পাওয়া বিভিন্ন তথ্য বা কথা থেকে একটা আর্টিকেল লেখাটাই এর কাজ। তুলনামূলক ভাবে সহজ হলেও, আপনার পক্ষে আয় করা সম্ভব।
✅ Virtual Assistant:
ঘরে বসেই ভার্চ্যুয়ালি কোনো ব্যক্তি বা কোম্পানির বিভিন্ন ধরনের কাজ এসিস্ট্যান্ট হিসেবে করাই ভার্চ্যুয়াল এসিস্ট্যান্ট এর কাজ। এক্ষেত্রে আপনাকে ইংলিশে পারদর্শী হতে হবে এবং কম্পিউটার চালানো ও শিখতে হবে।
ফাইবার কি এবং কি কি কাজ করে আয় করা যায় সে সম্পর্কে ধারনা নিশ্চয়ই পরিষ্কার হয়েছে আশা রাখি। এখন কিন্তু নিশ্চিন্তমনে ভয় ছাড়াই এই Fiverr Freelancing Course কোর্স টি করতে পারবেন
CPA Marketing কি?
CPA Marketing হচ্ছে Cost Per Action এর ই সংক্ষিপ্ত রূপ। সিপিএ মার্কেটিং আর এফিলিয়েট মার্কেটিং এক মনে হলে বিষয়টি বেশ কিছুটা ভিন্ন। এফিলিয়েট মার্কেটিং এ সাধারণত পন্য বিক্রয় করে আয় করাই ই মূল লক্ষ্য থাকে কিন্তু সিপিএ মার্কেটিং এ ক্ষেত্রে যা হয় সহজে ভাষায় বলতে গেলে,
ধরুন আপনার কোনো সাইটে হতে পারে ব্লগ বা ফিচার রাইটিং সেখানে প্রচুর ভিউজ হয়, প্রচুর মানুষ সাইটে আসে এবং লেখা পড়ে এখন ভিউজের মাধ্যমে তো আপনি টাকা আয় করতে পারছেন-ই এক ই সাথে বাড়তি আয়ের উৎস হতে পারে এই CPA Marketing এক্ষেত্রে আপনাকে যা করতে হবে তা হলো সিপিএ সাইটে একাউন্ট খুলার পর যে কাজ পাবেন তা নিজের ওয়েবসাইট এ শেয়ার করার মাধ্যমে আপনার ক্লায়েন্টদের একটা মার্কেটিং করে দিলেন। এ
তে করে আপনার ভিউয়ারস’রা সেই সব লিংক কে প্রবেশ করলে তার একটা কমিশন ও আপনি পাবেন! অর্থাৎ এক ডিলে দুই পাখি মারার মতন ই লাভজনক কাজ টা। এ বিষয়ে একটি কোর্স করে নিজের ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ার সফলতা দিতে এখনই এনরোল করুন:
Paid Campaign Success Blueprint
আশা করি বুঝতে পেরেছেন, তবে আরো বিস্তারিত জানতে এই আর্টিকেলটি পড়ুন, What is CPA Marketing in Bangla
আশা করি এখন আর কোনো প্রশ্নবোধক চিহ্ন মনে নেই। মনে রাখবে ক্রমাগত তথ্য প্রযুক্তিতে এগিয়ে যাওয়া এই যুগে নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে বেকারত্ব থেকে মুক্তি পেতে ফ্রিল্যান্সিং করে আয় করা এর মতন কর্মখাতে আমাদের প্রত্যেকের উচিত নিজেদের জড়িত করা।